জয়ঢাকের সব ধাঁধা মজা রহস্য একত্রে
এবারে পুজোয় কেবল বাংলার নিজস্ব ধাঁধা
১। জন্মিলে মরিতে হবে বলেছিল কে বা!
একবার মরে তুমি ফের জনম নেবা
আবার মরিলে পরে জেনে রেখো সার
এ গুহায় পুনর্জন্ম হবে না তোমার
২। হাঁ করিয়া থাকি রে ভাই
হাঁ করিয়া থাকি
নাকে রশি দিয়া ঘোরাও
দয়াও হয় না নাকি?
পদসেবায় রত থাকি
দুই ক্রীতদাস ভাই
একের বিনে অন্যজনের
সেবার শক্তি নাই
৩। বল্লমের লেজে বাঁধা
এ আবার কোন ধাঁধা
যদি যাই ফুঁড়ে
তুমি যাও জুড়ে
আমি যদি জুড়ি
আড়েদীঘে ঘুরি
দিনেরাতে থাকি সাথে
সঙ্গে সঙ্গে ঘুরি
৪। একটি পিলার
মস্তকে তার
একখানি ঘর
মাথার উপর
৫।
হাত কিন্তু আঙুল নাই
টগবগাবগ জলে
ডোবে কিন্তু গরম নাই
বল তো কী বলে?
৬। সাদা ছিলাম
ভালো ছিলাম
কিছুই নাহি জানি
কলঙ্কিনী হয়ে আমি
এখন বড়ো জ্ঞানী
৭। বৃক্ষে, চক্ষে, পুস্তকে
বিরাজ করেন বলত কে?
ঠ্যাঙের পরে ফোটায় ডিম
জবাব বলেন; অতঃকিম?
৮। মানুষের শুকরে বাঘে
নাই কোনো ভেদ
গীত গায় উড়ে যায়
রেখে যায় ছেদ
আমূল প্রোথিত করে
তীক্ষ্ণ তলোয়ার
শত্রুরক্ত একবিন্দু
হয় না কো বার
৯। আনতে গেলাম যখন তাকে
আসতে দেখে পথের বাঁকে
পালিয়ে এলাম লুকিয়ে র’লাম ঘরে
তার পরে সে বিদায় হতে
রওনা হলাম আবার পথে
নিয়ে এলাম তাকেই কোলে করে
১০। উপর থেকে নামছে ছুরি
এতোল বেতোল ঘুরি ঘুরি
ঘাড়ে পড়ল ছুড়ি
লাগাল সুড়সুড়ি
উত্তরঃ ১। দাঁত ২। জুতো ৩। সুতো ৪। ছাতা ৫। হাতা ৬। খাতা৭। পাতা
৮। মশা ৯। বৃষ্টি ও কলসি করে জল ১০। বাঁশপাতা
গত সংখ্যার উত্তরঃ
আয়না, বাঘ (হালুম করে), ভেটকি, আঁশহীন পাঙাশ মাছ। (এর অন্য দুটি নাম হল, শিঙারা ও বাসা।)
(হাতি=১০, পিঁপড়ে=৫ মৌমাছি=৩