জয়ঢাক পত্রিকায় রিভিউয়ের জন্য বই পাঠাবার পদ্ধতি।
১। কিশোরপাঠ্য বা শিশুপাঠ্য। ২। বইটি বাজারে এই মুহূর্তে কিনতে পাওয়া যায়। ৩। পাঠাবার ঠিকানাঃ দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য। সম্পাদক, জয়ঢাক পত্রিকা। BH 159, Sector 2, Salt Lake, Kolkata-700091 (এক কপি বই পাঠাতে হবে।)
জয়ঢাক পত্রিকায় লেখা বা আঁকা পাঠাবার পদ্ধতি
পরিচিত হাতের লেখার পাশাপাশি জয়ঢাক নতুন হাতের লেখা পেতে সবসময় আগ্রহী।
নিয়মগুলো এইরকমঃ
যা চাই
১। লেখাটাকে শিশু বা কিশোরদের (স্কুলস্তরের পাঠক) উপযোগী হতে হবে।
২। সবচেয়ে ভালো হয় ইউনিকোডে (মানে অভ্র বা গুগলের ইউনিকোড) বাংলা লেখা ফাইল পাঠানো।
৩। তা না পারলে যেকোন বাংলা সফটওয়ারে টাইপ করে পাঠাতে পারেন। তা ইউনিকোড বা বাংলাওয়ার্ড হলে মূল ফাইল পাঠাবেন, কিন্তু আইলিপ বা শমিত বা অন্য কোন সফটওয়ার হলে সেক্ষেত্রে লেখার pdf বানিয়ে পাঠাবেন।
৪। কমপিউটারে লিখতে অক্ষম হলে হাতে লেখা পাণ্ডুলিপির ছবি তুলে pdf করে পাঠিয়ে দিন। তবে এই জাতীয় ক্ষেত্রে প্রকাশে অন্য লেখার তুলনায় বেশি দেরি হবে।
৫। পাঠাবেন joydhak@gmail.com এই ঠিকানায়।
৬। মেল-এর সাবজেক্ট লাইনে “জয়ঢাকের জন্য লেখা জমা” এই কথাটা লিখে দেবেন।
৭। লেখার ফাইলে, লেখার নামের ঠিক তলায় নিজের নাম লিখবেন। কোনরকম হেডার বা ফুটার ব্যবহার করবেন না। নাম ছাড়া লেখা আমরা শিডিউল করতে পারি না।
৮।লেখার সঙ্গে কোন ইলাসট্রেশান পাঠানোর প্রয়োজন হয় না। কোন ফটোগ্রাফ বা ডায়াগ্রাম পাঠালে সে ছবির ফাইলগুলো আলাদা করে জেপিজি ফর্ম্যাটে অ্যাটাচ করবেন। অন্যথায় ছবি বাদ যাবে।
যেগুলো করতে মানাঃ
১। সাবজেক্ট লাইন ছাড়া লেখা পাঠানো
২। ডক বা পিডি এফ করবার বদলে মেইল এর বডিতে লেখা টাইপ করে পাঠানো
৩। লেখার নামের নিচে নিজের নাম লিখতে ভুলে যাওয়া
৪। লেখার সঙ্গে দীর্ঘ বা ছোট আত্মপরিচিতি দেয়া( আপনার লেখাকেই আপনার একমাত্র পরিচয় হিসেবে আমরা দেখি।আত্মপরিচয় দিলে তা না পড়ে মুছে দেয়া হয়।)
৫। কাগজে লেখা বা টাইপ করা পান্ডুলিপি ডাকে পাঠানো ( আমাদের কোন পেপার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নেই। ফলে পদ্ধতিতে পাঠানো লেখাগুলো নথিভূক্ত করা সম্ভব নয়)।
৬। দুঃখজনক হলেও এটা সত্য যে চটজলদি ছাপার অক্ষরে নাম দেখবার মোহ অনেকসময় একজন লেখককে অন্যের প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত লেখাকে নিজের লেখা বলে চালাতে প্রলুব্ধ করে। জয়ঢাকে জমা হওয়া, প্রকাশের জন্য গৃহীত হওয়া বা প্রকাশিত হওয়া কোনো লেখার বিষয়ে সে অভিযোগ এলে আমরা সেটিকে তদন্ত করে দেখব এবং তাতে অন্যায়টি প্রমাণিত হলে অন্যায়কারীর বিস্তারিত বিবরণ জয়ঢাকের এজন্য নির্মিত একটি পাতায় রাখা হবে ও তার লিঙ্ক সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য পদ্ধতিতে অন্যান্য কাগুজে ও ওয়েবভিত্তিক পত্রিকাদের সম্পাদকমণ্ডলির গোচরে আনা হবে এবং অন্যায়কারীকে স্থায়ীভাবে ব্যান করা হবে।
অন্যান্য তথ্য
১। লেখা নির্বাচিত হলে মেল এ জানিয়ে দেয়া হয়। আমরা প্রতিটি লেখা পড়ি। সাধারণত লেখা পাঠালে, পাঠাবার পরে জয়ঢাকের যে সংখ্যা বের হয় সেই সংখ্যা বের হবার দশদিনের ভেতর আপনাকে নির্বাচন বিষয়ে অবগত করানো হবে। (উদাহরণঃ আপনি লেখা পাঠিয়েছেন শীত সংখ্যা বের হবার (১৫ ডিসেম্বর) পর, ধরুন, ১৬ ডিসেম্বর কিংবা ২৮ ফেব্রুয়ারি। দুই ক্ষেত্রেই পরবর্তী সংখ্যা (১৫ মার্চ) বের হবার দশদিনের ভেতর আপনাকে নির্বাচন বিষয়ে জানানো হবে।)
২। লেখা নির্বাচিত হলে লেখককে তা জানাবার পরবর্তী তিন বা চারটি সংখ্যার মধ্যে তা প্রকাশিত হয়।
৩। দৈর্ঘ্য, বিষয় ইত্যাদির ওপরে কোন সীমা নেই, যতক্ষণ তা “যা চাই” বিভাগের ১ নম্বর শর্তটিকে পূরণ করছে।
৪। পত্রিকাটি প্রকাশিত হয় বছরের চারটে নির্দিষ্ট তারিখে–১৫ মার্চ, ১৫ জুন, ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৫ ডিসেম্বর (বসন্ত, বর্ষা, শারদ ও শীত সংখ্যা)
৫। লেখা পাঠাবার সময় কোন নির্দিষ্ট সংখ্যার উদ্দেশ্যে অনুরোধ না জানানোটা বাঞ্ছনীয়। তবে পুজো বা কোন বিশেষ সংখ্যার সঙ্গে মানানসই লেখা পাঠালে সেইটা সে সংখ্যা প্রকাশের অন্তত দু মাস আগে পাঠিয়ে দিলে সেটিকে আমরা সেই সংখ্যায় রাখবার চেষ্টা করি।
৬।কমিক্স্ এর ক্ষেত্রে আপনার কাজটি jpg ফর্ম্যাটে করে পাঠান। ফাইলদের নাম দেবেন p01, p02 এইভাবে।
৭। জয়ঢাকের ইলাসট্রেশন করতে আগ্রহী হলে আপনার করা দু একটি ইলাসট্রেশানের নমুনা ওপরের মেইল আইডি তে পাঠিয়ে দিন।
৮। জয়ঢাক একটি ওয়েবজিন। এটি কাগজে ছাপা হয় না। আপনার কাজ প্রকাশিত হলে তা প্রকাশের সঙ্গেসঙ্গে মেল করে জানানো হবে। স্বাভাবিকভাবেই, কোন ছাপা লেখক কপি দেবার প্রশ্ন এক্ষেত্রে ওঠে না কারণ তা তৈরি হয় না।
৯। অন্যত্র জমা করা লেখা, যতক্ষণ না সেখান থেকে বাতিল হচ্ছে বা আপনি তা ফেরত নিচ্ছেন ততক্ষণ জয়ঢাকে জমা না দেবার অনুরোধ রইল।
জয়ঢাকে জমা দেয়া লেখা অন্য কোথাও জমা দিতে হলে জয়ঢাককে আগে ইমেইলে তা জানিয়ে দেবেন যাতে আমরা লেখাটাকে বাতিল করতে পারি।
লেখা পাঠাবার পর জবাব না পেলে সেটা ফেরৎ নেবার আগে অন্তত ছ’মাস অপেক্ষা করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।
১০। জয়ঢাক ওয়েবজিন একটি সম্পূর্ণ অবাণিজ্যিক উদ্যোগ। এটি তার সমস্ত কন্টেন্ট বিনামূল্যে বিতরণ করে। এই পত্রিকার কোনো আর্থিক আয় নেই। আমাদের দানপাত্রে সহৃদয় পাঠকরা কোনো টাকাপয়সা দিলে আমরা তা সাম্মানিক হিসেবে দিয়ে কখনো কখনো পেশাদার ইলাসট্রেটরদের সামান্য কিছু ইলাসট্রেশন জোগাড় করি। কাজেই জয়ঢাকের কনট্রিবিউটরদের সাধারণত কোন টাকাপয়সা দেয়া হয় না। জয়ঢাকে আপনি লেখা পাঠালে ধরে নেয়া হবে এ নিয়মটা জেনে তবেই লেখা পাঠিয়েছেন।
এই কারণে, লেখা যাঁদের পেশা তাঁদের পেশায় কোনমতেই আঘাত দিতে চাই না আমরা। আপনি যদি পেশাদার আঁকিয়ে বা লিখিয়ে হন সেক্ষেত্রে কাজ বিষয়ক কোন অনুরোধ জয়ঢাকের তরফ থেকে গেলে, তাতে অসুবিধা থাকলে, যদি একটু তা জানিয়ে দেন, তাহলে আমরা সে অনুরোধ করা থেকে পরবর্তীকালে একেবারেই বিরত থাকব।
জয়ঢাকে প্রকাশিত আপনার লেখার মালিক আপনি। আপনি এ লেখাটি চাইলে ফের অন্য কোথাও প্রকাশ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আমাদের তা একটু কেবল জানিয়ে দেবার অনুরোধ থাকবে। এছাড়া, চাইলে আপনি জয়ঢাকের পাতা থেকে আপনার কাজ সরিয়ে দেবার নির্দেশ দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে, এবং কোনোক্ষেত্রে লেখায় সম্পাদনা হলে এওং তাতে আপনার আপত্তি থাকলে যদি তা আপনি আমাদের জানান তাহলে আমরা ওয়েবসাইটের পাতা থেকে আপনার কাজ এবং আমাদের কন্ট্রিবিউটর তালিকা থেকে আপনার নাম, দুটোই স্থায়ীভাবে সরিয়ে নেব। এই দুটি ক্ষেত্রেই, কেবলমাত্র যে ইমেইল থেকে কাজটি জমা পড়েছিল সেই ইমেইল থেকে আসা অনুরোধ স্বীকৃত হবে।
১১। জয়ঢাক ওয়েবজিন ও জয়ঢাক প্রকাশন দুটি সম্পূর্ণ আলাদা সংস্থা। এদের পরিচালন পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা। এদের মেইল আইডি যথাক্রমে joydhak@gmail.com এবং joydhakbooks @gmail.com যেহেতু আমাদের প্রচুর মেইল দেখতে ও পাঠাতে হয় প্রতিদিন, তাই এক সংস্থার উদ্দেশ্যে মেইল অন্য সংস্থার আইডিতে এসে পৌঁছুলে আমাদের পক্ষে তা দেখা সম্ভব হয় না।
পিংব্যাকঃ – | জয়ঢাক পত্রিকার ইউনিকোড মিরর পেজ-এ আপনাকে স্বাগতম
আগে অন্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়ে যাওয়া লেখা পাঠানো যেতে পারে কি ?
LikeLike
ইলেকট্রনিক মাধ্যমে (ব্লগসাইট/ওয়েবসাইট/সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি) প্রকাশিত কোনো লেখা পাঠানো যাবে না। ছাপা মাধ্যমে প্রকাশিত লেখা প্রকাশের অন্তত এক বছর বাদে পাঠানো যাবে।
LikeLike
আমার পেইন্টিং পাঠাতে চাই। কি ভাবে পাঠাবো।
LikeLike
Ami akti drawing joma dite chai
LikeLike